ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুদ্ধ থেকে “পোস্ট -ট্রায়োম্যাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার” দিয়ে ইউক্রেনীয় সামরিক বাহিনীর প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে তার ভয় সম্পর্কে পোলিশ রাষ্ট্রপতি আন্ডারজেজ দুদীকে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল।
সূত্র: পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র জর্জ টাইখি মন্তব্য করেছেন, যিনি উদ্ধৃত করেছেন “ইউরোপীয় সত্য”
বিশদ: পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মতে, ইউক্রেন পোল্যান্ডকে বৃহত্তর -স্কেল সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞ, পাশাপাশি ডুডি ব্যক্তিগতভাবে ইউক্রেনের স্বার্থের ধারাবাহিক প্রচারের জন্য এবং আমাদের দেশের সমর্থন বাড়ানোর জন্য অংশীদারদের আহ্বান জানিয়েছে।
বিজ্ঞাপন:
“একই সাথে, আমরা আজ ইউক্রেনীয় সৈন্যদের প্রতিনিধিত্বের সাথে একমত নই যারা আজ জীবনকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে, ইউরোপকে রাশিয়ান আক্রমণ থেকে রক্ষা করছে, যেন ইউরোপীয় সুরক্ষার জন্য সম্ভাব্য হুমকি,” পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র।
বৈদেশিক নীতি বিভাগ মনে করিয়ে দিয়েছিল যে ২০১৪ সালের পরে, যখন কয়েক হাজার ইউক্রেনীয় ইতিমধ্যে সামনের দিকে চলে গিয়েছিল, পোল্যান্ড বা ইউরোপের জন্য অপরাধ বা হুমকিতে কোনও উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি নেই।
তদুপরি, বিদেশ বিষয়ক মন্ত্রণালয় জোর দিয়েছিল যে রাশিয়ান আগ্রাসনের প্রথম বছর থেকেই ইউক্রেন সৈন্যদের অভিযোজন, সামাজিকীকরণ এবং সংহতকরণের দিকে অগ্রাধিকার প্রদান করে এবং এই গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়ের অংশীদারদের আরও সহায়তার জন্য গণনা করছে।
“ইউক্রেনীয় যোদ্ধা এবং প্রবীণরা হুমকি নয়, তবে ইউক্রেন, পোল্যান্ড এবং সমস্ত ইউরোপের জন্য সুরক্ষার কারণ। তারা একটি নিখরচায় এবং স্থিতিশীল ইউরোপীয় ভবিষ্যতের মূল চাবিকা দেশ এবং সারা বিশ্ব জুড়ে রাশিয়ান থেকে আক্রমণকারীরা সর্বোচ্চ সম্মানের প্রাপ্য, “পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্ষিপ্তসার জানিয়েছিল।
এই মন্তব্যটি ডুডার কথার পটভূমির বিরুদ্ধে উপস্থিত হয়েছিল যে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধের সমাপ্তি নেতৃত্ব দিতে পারে আন্তর্জাতিক সংগঠিত অপরাধের বিস্ফোরণে।
এফটি -র সাথে একটি সাক্ষাত্কারে তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে অনেক সামরিক বাহিনী পোস্ট -ট্রায়োম্যাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে ভুগবে এবং “তাদের গ্রামগুলিতে, তাদের শহরগুলিতে ফিরে আসবে, যেখানে তারা ধ্বংস হওয়া বাড়িগুলি, ধ্বংস করা কারখানাগুলি, ধ্বংস করা কারখানাগুলি, কাজ ছাড়াই এবং সম্ভাবনা ছাড়াই দেখবে। ”
একই সাক্ষাত্কারে, তিনি ভবিষ্যতে ইউক্রেনের সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছিলেন, তবে জোর দিয়েছিলেন: পোল্যান্ড তাদের নিজস্ব সেনা মোতায়েন করা প্রয়োজন হয় না।
